শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, মাধ্যমিকের বার্ষিক পরীক্ষা হচ্ছে না। তবে ৩০ কর্ম দিবসের জন্য একটি পাঠ্যসূচি করা হয়েছে। সংক্ষিপ্ত এই পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে অ্যাসাইনমেন্ট করতে হবে শিক্ষার্থীদের। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। প্রতি সপ্তাহে এই অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া ও জমা নেওয়া হবে। তবে এই মূল্যায়ন পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রভাব ফেলবে না। এই মূল্যায়নের মাধ্যমে মূলত শিক্ষার্থীদের কি ঘাটতি আছে তা দেখা হবে। যাতে পরবর্তী ক্লাসে সেটা পূরণ করা যায়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই পাঠ্যসূচি দেওয়া হবে। প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের কাছেও তা পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী।
তার আগে করোনা পরিস্থিতির কারণে পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা এবং অষ্টম শ্রেণির জেএসসি ও জেডিসির পরীক্ষা বাতিল করে সরকার।
করোনাভাইরাসের কারণে গত ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
করোনার মধ্যে শিক্ষার্থীদের পাঠচর্চা অব্যাহত রাখতে অনলাইন ও টেলিভিশনের মাধ্যমে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে।