স্থানীয় একাধিক সূত্র জানিয়েছে, কেয়ারিংচর থেকে ৮০ থেকে ৮৫ জন বরযাত্রী নিয়ে একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা (ট্রলার) ভোলার মনপুরা যাচ্ছিল। পথে চেয়ারম্যান ঘাটের দক্ষিণ-পশ্চিমে নদীতে হঠাৎ ট্রলারটি মেঘনা নদীতে ডুবে যায়। এক পর্যায়ে স্রোতে নৌকাটি টাংকির ঘাট এলাকায় ভিড়ে। পরে স্থানীয়রা ওই ট্রলার থেকে সাতজনের মরদেহ উদ্ধার করে। এর মধ্যে নববধূ, তিন নারী শিশু ও একজন নারী ছিলেন।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, চরের সঙ্গে ট্রলারটির ধাক্কা লেগে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ট্রলারের যাত্রীরা সবাই স্থানীয় নলেরচরের ইব্রাহিম সওদাগরের মেয়ের বিয়ের বরযাত্রী ছিলেন।
উদ্ধার কাজে সাহায্যকারী স্থানীয় রফিক ও পুলিশের এক কনস্টেবল সোহাগ জানান, ট্রলারে থাকা অন্তত ৩০ জন জীবিত উদ্ধার হয়েছে। অন্যদের উদ্ধারে পুলিশসহ স্থানীয়রা কাজ করছে। ট্রলারের যাত্রীরা বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে যাওয়ায় উদ্ধার করতে সমস্যা হচ্ছে।
তবে এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ওসি আবুল খায়ের, ইউএনও মো. ইমরান হোসেন এবং কোস্টগার্ডের স্টেশন কমান্ডার বিশ্বজিৎ বড়ুয়া সঠিক কোনো তথ্য এখনো দিতে পারেনি