বুধবার সকালে রাঙামাটি রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন তরুণী। এর আগে সহপাঠীদের সাথে নিয়ে প্রতারকের শাস্তির দাবিতে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করেন ঐ তরুণী।
তরুণী বলেন ২০১৭ সালে ১৩ মে ইমরান খাঁন মুন্না আমাকে চট্টগ্রাম বায়েজিদ বোস্তামি মাজারে নিয়ে মাজার সাক্ষী করে দু’জন দু’জনকে পরস্পর ভালবেসে বিয়েতে আবদ্ধ হই। তখন আমার বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হয়নি। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে ইমরান খাঁন মুন্নার চাকরি হয়। এ ২০১৭-২০২০ সালের বিভিন্ন সময় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করেন প্রতারক ইমরান খান মুন্না। ২০২০ সালের মাঝামাঝি এসে তার পরিবার তার জন্য বিভিন্ন জায়গায় মেয়ে দেখছে এমন খবরে তরুণী ইমরান খানের কাছে জানতে চাইলে অস্বীকার করার পাশাপাশি বিভিন্ন হুমকি দিতে শুরু করেন।
এক পর্যায়ে তার বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মিথ্যা মামলা দেয় ইমরান খান। বর্তমানে তাকে বিভিন্ন হুমকি দেয়াসহ নানান হয়রানী করা হচ্ছে অভিযোগ করেন তরুণী।