বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার গোসাইবাড়ী সাতমাথা এলাকা থেকে মিলনকে গ্রেপ্তার ও স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়। মিলন উপজেলার পশ্চিম গুয়াডহরী গ্রামের শাহ আলীর ছেলে। অভিযুক্ত মিলনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার আড়কাটিয়ার ওই মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় পার্শ্ববর্তী এলাকার মিলন প্রামানিক। কিন্ত মেয়েটি প্রস্তাবে সাড়া না দেয়ায় ক্ষুব্ধ হন মিলন। গত ৩১ জানুয়ারি রাতে মেয়েটি যখন টয়লেটে যায়, তখন আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা বখাটে মিলন ও তার লোকজন মেয়েটিকে অপহরণ করে।
এ ঘটনায় অপহৃত স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে বুধবার রাতে ধুনট থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় মিলন প্রামানিক ও অজ্ঞাতনামা আরও ৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।ধুনট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কৃপা সিন্ধু বালা এ প্রতিবেদককে বলেন, স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করে শারীরিক পরীক্ষার জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। আদালতের মাধ্যমে স্কুলছাত্রীর জাবানবন্দি রেকর্ড করা হবে। অভিযুক্ত মিলনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।