মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেনের সঙ্গে ফোনালাপে এই আহ্বান জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সুপারিশ করেছেন, বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের প্রত্যাবাসনে সহায়ক পরিবেশ তৈরির জন্য মিয়ানমারকে চাপ দিতে যুক্তরাষ্ট্র রোহিঙ্গা বিষয়ক বিশেষ দূত নিয়োগ করতে পারে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন তিন দিনের সফরে সোমবার যুক্তরাষ্ট্রে যান। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেনের সঙ্গে তার সরাসরি বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারির কারণে তা ফোনালাপে সীমাবদ্ধ করা হয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের উচিত রোহিঙ্গা সঙ্কটের সমাধানে নেতৃত্বের ভূমিকায় আসা এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ করতে উদ্যোগী হওয়া। যাতে রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবাসনের জন্য মিয়ানমারের ওপর যথেষ্ট রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগ করা সম্ভব হয়।