জেনে নিন দীর্ঘসময় মোবাইল গেম খেললে নারীরা যে সমস্যায় ভুগবেন।
সিরিয়াল, কিংবা সিনেমা নয়, রিয়্যালিটি শো-ও নয়। বিনোদনের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম এখন মোবাইল গেম। করোনা আবহে বিনোদনের অন্যান্য মাধ্যমকে ছাপিয়ে গিয়েছে মোবাইল গেম। সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্য। আনন্দ, মজা, বন্ধুত্ব সবই জুটেছে ওই মোবাইল গেমে। পুরু;;ষদের পাশাপাশি মহিলারাও ক্র;মশ আস;ক্ত হয়ে পড়ছেন নতুন এই ট্রে;ন্ডে।
সিরিয়াল, কিংবা সিনেমা নয়, রিয়্যালিটি শো-ও নয়। বিনোদনের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম এখন মোবাইল গেম। করোনা আবহে বিনোদনের অন্যান্য মাধ্যমকে ছাপিয়ে গিয়েছে মোবাইল গেম। সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্য। আনন্দ, মজা, বন্ধুত্ব সবই জুটেছে ওই মোবাইল গেমে। পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও ক্রমশ আসক্ত হয়ে পড়ছেন নতুন এই ট্রেন্ডে।
করোনার শুরুতে ঘরবন্দি জীবনে বিনোদনের নানা পথ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মুঠোফোনের গেম দুনিয়ায় ডুবেছিল সারা দেশ। সেখান থেকেই আসক্তি ছড়িয়েছে বলে মনে করছেন মোবাইল স্ট্র্যাটেজিস্ট ক্রেগ চ্যাপেল।
করোনার শুরুতে ঘরবন্দি জীবনে বিনোদনের নানা পথ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মুঠোফোনের গেম দুনিয়ায় ডুবেছিল সারা দেশ। সেখান থেকেই আসক্তি ছড়িয়েছে বলে মনে করছেন মোবাইল স্ট্র্যাটেজিস্ট ক্রেগ চ্যাপেল।ধাপে ধাপে জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হলেও মোবাইল গেমের অভ্যেস আর পিছু ছাড়ছে না।
সমীক্ষার হিসাব বলছে মোবাইল গেমে আসক্তদের মধ্যে ৪০ শতাংশই মহিলা। মোবাইল কনসালটেন্সি অ্যাপ অ্যানি জানিয়েছে মোবাইল গেমিং এই বছরে রাতারাতি দারুণ ব্যবসা করেছে। বছরের শেষে মোবাইল গেমিং-এর বিশ্ব জুড়ে ব্যবসার অঙ্কটা গিয়ে দাঁড়াতে পারে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার! ক্যান্ডি ক্রাশ, অনরস অব কিং, পোকেম্যান গো এই মোবাইল গেমগুলো রাতারাতি জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছেছে।
সমীক্ষার হিসাব বলছে মোবাইল গেমে আসক্তদের মধ্যে ৪০ শতাংশই মহিলা। মোবাইল কনসালটেন্সি অ্যাপ অ্যানি জানিয়েছে মোবাইল গেমিং এই বছরে রাতারাতি দারুণ ব্যবসা করেছে। বছরের শেষে মোবাইল গেমিং-এর বিশ্ব জুড়ে ব্যবসার অঙ্কটা গিয়ে দাঁড়াতে পারে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার! ক্যান্ডি ক্রাশ, অনরস অব কিং, পোকেম্যান
বেশ কিছু ভিডিও গেম বিনামূল্যেই ডাউনলোড করা যায়। সেখান থেকে নেশা তৈরি হয়ে গেলে আপডেট করার সময়ে অর্থ ব্যয় করতেও খুব সহজেই রাজি হয়ে যান গ্রাহক। এ হেন মোবাইল গেম যারা বানান, তাঁরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপরে ভর করেই বানান। এবং গ্রাহকের মনস্তত্ত্ব, আবেগ বুঝে বানান, ফলে পছন্দ আসক্তিতে পরিণত হতে খুব বেশি সময় লাগে না।
বেশ কিছু ভিডিও গেম বিনামূল্যেই ডাউনলোড করা যায়। সেখান থেকে নেশা তৈরি হয়ে গেলে আপডেট করার সময়ে অর্থ ব্যয় করতেও খুব সহজেই রাজি হয়ে যান গ্রাহক।
বিশ্ব;স্বা;স্থ্য সংস্থা ইতিমধ্যে মোবাইল গেম খেলার অভ্যাসকে ‘গেমিং ডিজঅর্ডার’ তকমা দিয়েছে। অন্যান্য কাজের চেয়ে মোবাইল গেমকে বেশি গুরুত্ব দিলে, অথবা ক্ষতি;;কর জেনেও এই খেলার উপরে গ্রাহকের নিজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলার অবস্থা হলে সেটি মানসিক অসুস্থতার পর্যায়ে পড়ে বলেই মনে করে ওয়র্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশন।