পুলিশ ওই রাতেই উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।তবে সহযোগী আসামি আবুল হোসেনকে গ্রেপ্তার করতে পারলেও প্রধান অভিযুক্ত রবিউল এখনো পলাতক রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আবুল টিয়াখালী ইউনিয়নের বাদুরতলী গ্রামে ফারুক হোসেন ছেলে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় ওই শিক্ষার্থী বাড়ির সামনে দোকানে যাওয়ার সময় পথিমধ্যে আসামি রবিউল চৌকিদার (২২), সহযোগী আবুল হোসেন (২৪) ও জাহিদুলকে (২৩) নিয়ে পথ রোধ করে। এ সময় শিক্ষার্থীর পরিধেয় পোশাক ছিড়ে ধর্ষণে চেষ্টা চালায়। শিক্ষার্থীর ডাক চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়।
কলাপাড়া থানার ওসি (তদন্ত) আসাদুর রহমান জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে একজনকে আটক করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।