এই ঘটনায়, ইট পাটকেল ছুঁড়া, টিয়ারসেল নিক্ষেপ ও রাবার বুলেট ছুঁড়া হয়। ঘটনায় দুটি মোটর সাইকেলে আগুন, দুটি বাড়ি ভাঙচুর এবং দুটি বাড়িতেও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
সিরাজদিখান থানার তদন্ত ওসি মো. কামরুজ্জামান জানান, রোববার দুপুরে হরতালে পিকেটিং করতে হেফাজত নেতা আব্দুল হামিদ মধুপুরীর নেতৃত্বে পাঁচ শতাধিক নেতা কর্মী লাঠি সোটা নিয়ে নিমতলা এক্সপ্রেসওয়েতে এসে অবরোধ করে। তাদের রাস্তা ছেড়ে দিতে বললে, হামলা চালায় হরতাল সমর্থকরা। এ সময় ইটপাটকেল ও লাঠি চার্জ হলে, টিয়ারসেল ও রাবার বুলেট ছুঁড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে তারা।
এই ঘটনায় থানার ওসিসহ সাতজন পুলিশ ও হেফাজত নেতা কর্মী ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কমপক্ষে ৫০ জন আহত হয়। সড়ক ছেড়ে রাজানগর গিয়ে ঐ ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ সভাপতি আলমগীর কবিরের বাড়ি এবং ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক আসেল খানের বাড়ি দুটিতে অগ্নিসংযোগ করা হয় বলে দাবি বরেন আলমগীর ও আসেল খাঁন।
এ সময় আলমগীর কবিরের মা ও বড় ভাইকে পিটিয়ে আহত করা হয় বলেও আলমগীর জানান। হেফাজত ইসলামের নেতাদের দাবি তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ ও সরকার দলীয় সন্ত্রাসীরা তাদের ওপর হামলা চালিয়ে তাদের পির সাহেবসহ শতাধিক নেতাকর্মী আহত করে।