তার মরদেহ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের লাশঘরে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় ছুরিকাঘাতে আহত সাজু ও সোহেল ঢামেকে চিকিৎসাধীন রয়েছে। নিহত অনন্ত স্থানীয় জুবলী স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিল। পুরান ঢাকার মিল ব্যারাকের কাগজীটোলায় পরিবারের সঙ্গে থাকতো সে।
জানা গেছে, স্থানীয় মিল ব্যারাক এলাকার মুন্না ও আকাশের নেতৃত্বে একটা কিশোর গ্রুপ রয়েছে। ওই গ্রুপের ফেরদৌস ও আলামিনের সঙ্গে অনন্ত ও সাজুর ঝগড়া হয়। এ ঘটনার জেরে সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে মিল ব্যারাক লালকুঠির ঘাটে কিশোর গ্যাংয়ের দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। এসময় এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে অন্তর গুরুতর আহত হয়। পরে দ্রুত ঢামেকে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিক্যাল পুলিশ ক্যাম্পের এসআই মোহাম্মদ খান জানান, কিশোর গ্যাংয়ের মধ্যে বিরোধে খুনের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কেউ গ্রেপ্তাত হয়নি।