যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত জন কেরির ঢাকা সফরের ওপর প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে শুক্রবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত বাইডেন প্রশাসন এই জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টাকে সম্পূর্ণ অগ্রাধিকার দিয়ে, গুরুত্ব দিয়ে বিশ্বের ৪০ টি দেশের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ভার্চুয়ালি আলোচনা করবেন এবং তারা পরবর্তি সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন। আমরা আমাদের দলের পক্ষ থেকে অবশ্যই এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছি। আমরা অবশ্যই মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই উদ্যোগকে সমর্থন করি।
তিনি বলেন, আমরা আশা করি, ৪০টি দেশের নেতৃবৃন্দের সাথে বাইডেন প্রশাসনের আলোচনা থেকে একটি পথ বেরিয়ে আসবে, এটা স্ট্রেটেজিক পলিসি তৈরি হবে। তাতে আমরা ভবিষ্যতে এই পৃথিবীকে টিকিয়ে রাখার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন করতে পারবো।
ফখরুল বলেন, বিএনপি সবসময় জলবায় পরিবর্তনের বিষয়টাকে গুরুত্ব দিয়ে আসছে। বিশ্বের অস্তিত্ব আজকে বিপন্ন হয়ে পড়েছে। আমাদের উন্নত দেশ ও শিল্প উন্নত দেশসহ সারা বিশ্বে যে কার্বন নিঃসরণ হয় এরফলে জলবায় পরিবর্তন হচ্ছে। সেই পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবে, আক্রান্ত হবে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বাংলাদেশ। বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত বাইডেন প্রশাসন অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে।