এস এম মহসীনের ছেলে বাসেদ মহসিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সম্প্রতি পাবনায় ওয়াজেদ আলী সুমন পরিচালিত ‘অন্তরাত্মা’ ছবির শুটিংয়ে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। সেখান থেকে ফিরেন গত ২ এপ্রিল। ফেরার পরবর্তীতে তার করোনার উপসর্গ দেখা দিলে তাকে পরিবারের সদস্যরা প্রথমে একটি হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখান থেকে পরবর্তীতে ইমপালসে নিয়ে যাওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি ঘটলে তাকে বারডেম হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখান থেকেই না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর।
এস এম মহসীন প্রায় চার দশক ধরে মঞ্চ ও টেলিভিশনে অভিনয় করছেন। অভিনয়ে প্রশংসনীয় অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২০ সালে একুশে পদক পেয়েছেন তিনি। দীর্ঘদিন তিনি চাকরি করেছেন শিল্পকলা একাডেমিতে। পাশাপাশি শিক্ষকতাও করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি ২০১৮ সাল থেকে বাংলা একাডেমির একজন সম্মানিত ফেলো।