বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার কুমড়ি গ্রামে এই হামলা হয়। গুরুতর আহত লোহাগড়া থানার এএসআই মীর আলমগীরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আহত এএসআই মিকাইল হোসেনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। মীর আলমগীরের মাথায়, বাম হাতের কনুইয়ে কোপানো হয়েছে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে লাঠির আঘাত রয়েছে। মিকাইল হোসেনের শরীরেও লাঠির আঘাত রয়েছে।
লোহাগড়া থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কুমড়ি গ্রামের ওহিদুর সরদার ও লুটিয়া গ্রামের ফিরোজ শেখ গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তর নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ রয়েছে। দুইপক্ষ সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়ার সময়ে ওই দুই পুলিশ কর্মকর্তা প্রথমে ফিরোজ শেখ পক্ষকে থামান। পরে ওহিদুর সরদার পক্ষের লোকজনকে থামাতে গেলে তাদের ২০-২৫ জন হামলা চালায়।
লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আশিকুর রহমান বলেন, এএসআই মীর আলমগীরের কাছ থেকে আটটি গুলিসহ পিস্তলটি ছিনিয়ে নিয়েছিল। দুপুর আড়াইটার দিকে ওই এলাকায় একটি মসজিদের পাশে অস্ত্রটি পাওয়া গেছে। ঘটনার বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।