কথায় আছে,, মা,, মারা গেলে ৯০% বাবাই সন্তানের খেয়াল রাখেন না। ওখানকার সব শিশুরাই, মা, অথবা বাবারা। মোট কথা অহসায় ও এত্রিম। এদের অবস্হা তো আরো অসহায়। সরকারীভাবে শিশু পরিবারের বালক ও বালিকাদের কি খাওয়ানো কথা এবং ওরা কি খায়, খাবার মেনুতে কি আছে? ঠিকাদারের খেয়ালে ম্যানেজ করা কর্তৃপক্ষ মিলে কি খাওয়াচ্ছেন তার একটি জবাবদিহিতা দরকার। অভিযোগ উঠছে, সদনের অভ্যন্তরীণ সরকারী অবোকাঠামো ও ভূপ্রকৃতির পরিবর্তন করে অভিনব কৌশলে একটি ছোট পুকুরকে বহিরাগত জনৈক ইটভাটা মালিকের কাছে শত শত ট্রাক মাটি বিক্রী করে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও ভাটা মালিক দুইজনেই খুব লাভবান হয়েছে। জানাযায়, শিশু পরিবারের মধ্যে ৫টি পুরাতন সেমিপাকা স্কুল ঘর ভেঙ্গে ইট,কাট,টিন,জানালা,দরজা,বিক্রি করা প্রায় ৫ লাখ টাকা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ণিজ পকেটে পুরছেন। তেমনি ভাবে, শিশু পরিবারের পুরাতন ১০ টি পুরাতন সেফটি ট্যাংকি ভাংগার প্রায় ১০ হাজার ইট বিক্রি করা টাকা কোন খাতে ব্যয় হয়েছে, তা এখনও সবার অজানা।
লোকমুখে শোনাগেল,সরকরী শিশু পরিবারে মধ্যোকার সরকারী পুকুর কে বা কাহার কিভাবে লীজ পেয়েছেন এ বিষয় পূর্বের কোন ঠিকাদার সংশ্লিষ্ট কোন দপ্তরে সরকারের পুকুর লীজের কোন বিজ্ঞপ্তি খু্ঁজেই পেলেন না। প্রতক্ষ্যদর্শীদের তথ্যমতে, ও স্হানীয়রা প্রতিনিধি কে বলেন,শিশু পরিবারে অভ্যন্তরে কমপক্ষে ৫০ টি পুরাতন নানান প্রজাতির মুল্যবান গাছের একটি বাগান ছিল, যার মুল্য কমপক্ষে ২০/২২ লাখ টাকা হবে। সেই গাছ গুলো হটাৎ উধাও। স্হানীয়রা সংশ্লিষ্ট দপ্তর তথা, বনবিভাগ, গণপূর্ত বিভাগ,ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়ে খবর নিয়ে কোন সঠিক পায়নি সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারা। অভিযেগ উঠছে,সরকারি শিশু বালিকা নিবাসের কল্যান তহবিল,কৃষিপণ্য, ও পুকুরের মাছ বিক্রির লাখ লাখ টাকার সরকারী অর্থ কোন খাতে ব্যয় হয়েছে তা কেউ জানেন না।
অভিযোগ আছে, শিশুর পরিবারের অফিস সহকারীর সহযোগীতায় এখন চলছে ভুয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে সরকারের অর্থ ও সম্পদ লোপাটের প্রতিযোগিতা। যত্রতত্র ব্যবহার হচ্ছে সরকারী গাড়ী।হরহামেশা সরকারী প্রতিষ্ঠানে যাতায়ত করছেন ফরিদপুরের একটি মালিকানাধিন আবাসন প্রতিষ্ঠানের লোকবল। সকল বিষয় জরুরী ভিওিতে সরকারের সম্পদ রক্ষার স্বার্থে একটি শক্তিশালী বিচারবিভাগীয় তদন্ত করা দরকার। এখানে চলছে বিগতদিনের জামায়াত জোট সরকারের আমলের সাবেক সমাজকল্যাণমন্তরী আলী আহসান মুজাহিদ গংদের দোষরদের রাম রাজত্ব।