টিভি ব্রেকিংঃ
ঝিনুক টিভির পক্ষথেকে সকল দর্শকদের জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা। ঝিনুক টিভি আসছে নতুন নতুন সব আয়োজন নিয়ে। পাশেই থাকুন
সালথায় ৮ মাসের অন্তঃসত্বার অবৈধ গর্ভের সন্তান বাঁচাতে পলায়ন ২লাখে রফার ব্যর্থ চেষ্টা

সালথায় ৮ মাসের অন্তঃসত্বার অবৈধ গর্ভের সন্তান বাঁচাতে পলায়ন ২লাখে রফার ব্যর্থ চেষ্টা

সালথা উপজেলার গট্টির ইউনিয়নের মোড়হাটি গ্রামের (২০) বছর বয়সী বিবাহিত এক নারী পরকীয়া জরিয়ে সে এখন ৮ মাসের অন্তঃসত্বা।

গর্ভের সন্তান বাঁচাতে পালিয়েছে ঐ নারী। ২ লাখ টাকায় ঘটনা ও সন্তান মাটি চাপা দিতে গ্রাম্য প্রভাবশালী মাতুব্বরদের ব্যর্থ চেষ্টা। অনেকে বলছেন ঐ নারী একাধিক বার ধর্ষণে ৮ মাসের গর্ভবতী হয়ে মা ও সন্তানের জীবন বাঁচাতে আত্মগোপন রয়েছে। বিবরনে জানাযায়,অন্তঃসত্বা ঐ নারী এতিম ( মা বাবাই কেউ নাই) এ কারনে তার পক্ষে খালাতো বোন একই সাকিনের প্রবাসী সেলিম মাতুব্বরের স্ত্রী সারমিন আক্তার সাংবাদিকদের জানান, মাঝে মাঝে আমার বোন আমাদের বাড়ীতে বেড়াতে আসতো এবং বেশ কিছুদিন থাকতো। এসময়ে ফেলা ও বোনের দুইজনের সম্পর্ক গড়ে উঠে বলে ধারনা।

বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আমার বোনের সাথে অবৈধ ভাবে মেলামেশায় অন্তঃসত্বা হয়ে পরে বোন। ফেলার মধুর কথায় ও বিয়ে করার সরল বিশ্বাস ও ভালবাসার প্রনয়ের ফষল পেটে যখন বড় হয়ে উঠে তখন ফেলাকা বিয়ের চাপ দেয় ঐ নারী। লোক লজ্জা সামাজিক ভয় এবং সংসার ভাংগার কথা চিন্তা করে দীর্ঘদিন যাবৎ অন্তঃসত্বার কথা মেয়েটি চেপে গেলেও শারীরিক গঠনের পরিবর্তন প্রকাশ্যে রূপ নেয়। কানাঘুষার এক পর্যায় বিবাহিত ঐ নারীর সর্বনাশ করা পরুষ গট্টি ইউপির ফেলা মাতুব্বর ( ৩০) পিতাঃ বকা মাতুব্বর গ্রামঃ নারানদিয়ার নাম বেরিয়ে আসে। এ ঘটনায় গ্রাম্য একটি দুর্বল শালিসরা ফেলাকে ঐ মেয়েটিকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে ফেলা সব কিছু মিথ্যা বলে চালিয়ে উড়িয়ে দেয়। পরে স্হানীয় অপর একটি প্রভাবশালী মাতুব্বর গংদের একজন শিক্ষকের নেতৃত্বে, মেয়েটির গর্ভের সন্তান নষ্ট করে বিদায় হওয়ার শর্তে ছেলে পক্ষের অপরাদ হিসেবে ২ লাখ টাকার জরিমানা করা হয়। আর মেয়েটি চায় সন্তানের বাবার পরিচয় ও বিয়ে। কারন সরলতায় তার আগের স্বামী সংসার শেষ, এখানে ও ভালবাসার ডুবন্ত তরী।

সর্বশেষ ঐ মেয়েটির খালু বাড়ী তথা, স্হানীয় কুমাপট্টির নান্নু মোল্যার বাড়ীতে এই ঘটনা শেষ করতে দুই লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে বলে নির্ভরযোগ্য সূত্রের দাবি। অন্তঃসত্বা ঐ নারী তার গর্ভের সন্তান হত্যা না করার শর্তে, বিগত ৫/৭ দিন যাবৎ পালাতক আছে মর্মে স্বজনদের দাবি। অপরদিকে, লম্পট ফেলার পরিবার দাবি করছে ফেলা বিদেশে পালিয়ে গেছে। তার কোন খোঁজ খবর নাই। এই বিষয় (নগরকান্দা – সালথার) সার্কেল তথা সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ সমিনুর রহমান এবং সালথা থানার অফিসার ইনচার্জের সাথপ কথা হলে তারা প্রতিনিধি কে জানান, আমাদের জানা নাই, তবে অভিযোগ পেলে ব্যবস্হা নেওয়া হবে। পাশা- পাশি বিচারক গ্রাম্য প্রভাবশালী মাতুব্বর গং নেতা মাদ্রাসা শিক্ষক নুরুল ইসলাম,বকুল,সায়েম মাতুব্বর এরা জানান টাকার অভিযোগ ও সন্তান নষ্ট করানোর অভিযোগ মিথ্যা।আমরা শালিস করছি শান্তির পক্ষে। তা কেউ মানলে আইনের আশ্রয় নিবেন।

শেয়ার করুনঃ

Comments are closed.

© All rights reserved © 2020 | jhenuktv.com
Developed BY POS Digital