ট্রাম্পের শাসনামলের সীমা ধরে রাখার ব্যাপারে তার আগের সীদ্ধান্তের জন্য মিত্রদের পক্ষ থেকে বাইডেনের কঠোর সমালোচনা হয়। এরপর তিনি এ পরিবর্তন আনলেন।
এক বিবৃতিতে বাইডেন বলেন, ‘এই শরণার্থীর সংখ্যা হ্রাস করে আগের প্রশাসন কর্তৃক ১৫ হাজার নির্ধারণ করা ঐতিহাসিকভাবে কম সংখ্যা ছিল। শরণার্থীদের স্বাগত এবং সমর্থন জানানো একটি দেশ হিসেবে তাতে আমেরিকার মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটেনি।’
‘এই নতুন সীমা শরণার্থীদের নেয়ার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের সক্ষমতা বাড়ানোর ব্যাপারে ইতোমধ্যে চলমান থাকা বিভিন্ন প্রচেষ্টা ফের জোরদার করা হবে, যাতে আমরা এক লাখ ২৫ হাজার শরণার্থী গ্রহণের উদ্দেশ্য পূরণ করতে পারি। আর আগামী অর্থবছরেই আমি এটা নির্ধারণের ব্যাপারে আগ্রহী।’
গতমাসে হোয়াইট হাউস জানায়, তাদের ট্রাম্প পরবর্তী শরণার্থী কর্মসূচি পুনর্গঠনে আরও সময়ের প্রয়োজন রয়েছে। তাই তারা এ বছরের জন্য শরণার্থীদের ১৫ হাজারের সীমা ধরে রাখবে।
এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর একজন শীর্ষ ডেমোক্রেট এবং বিভিন্ন শরণার্থী ত্রাণ গ্রুপ বাইডেনের কঠোর সমালোচনা করে।