বুধবার দুপুর ১২টার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার দক্ষিণ ভাংনাহাটি (বৈরাগীর চালা) গ্রামের ভাড়া বাড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। শ্রীপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাঈমুল হক লাশ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এসআই নাঈমুল হক জানান, তাহমিনা তার সহকর্মীদের সাথে সকাল ১০টায় গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার কথা। তারা সকালে তাকে একাধিকবার ফোন দিলেও তাহমিনা রিসিভ করেনি। ফোন রিসিভ না করায় সহকর্মীরা পাশের বাড়ি থেকে তার ঘরে এসে দেখে দরজা বন্ধ। পরে বাড়ির লোকদের সহায়তায় দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায়।
খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় তাহমিনার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে। তাহমিনা সকাল ৭টার দিকে তার বাবার সাথে মুঠোফোনে কথা বলেছে। তবে কি কারণে সে আত্মহত্যা করেছে তার নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এসআই নাঈমুল হক আরও জানান, ধারনা করা হচ্ছে তার কাছে দু’টি মোবাইল থাকায় কারো সাথে ফোনে কথাবার্তায় রাগারাগি হয়ে থাকতে পারে। এর জেরে সে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে। তাহমিনা বৈরাগীর চালা গ্রামের আব্দুল মান্নানের বাড়িতে ভাড়া থেকে স্থানীয় হ্যামস পোশাক কারখানায় অপারেটর পদে চাকরি করতেন।