এর আগে রোববার রাতে এক লাখ ৬২০ ডোজ টিকার এই চালান দেশে আসবে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হলেও পরে জানানো হয়, সোমবার রাতে টিকার চালান দেশে আসবে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমএনসিঅ্যান্ডএএইচ অপারেশনাল প্ল্যানের লাইন ডিরেক্টর ডা. মো. শামসুল হক গণমাধ্যমকে জানান, সময় ও এয়ারলাইন্স ঠিক থাকলেও পাল্টে গেছে দিন। কাতার এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে সোমবার রাত ১১টা ২০ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে টিকা।
এখন পর্যন্ত দেশে মোট চারটি টিকার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর আগে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে তৈরি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ড, রাশিয়ার তৈরি স্পুতনিক-ভি এবং চীনের সিনোফার্মের তৈরি টিকার অনুমোদন দেয় ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। এর আগে, ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দেশে এনে প্রথম ব্যবহার শুরু করা হয়।
টিকাটি ১২ বছর এবং তদূর্ধ্ব বয়সের ব্যক্তিদের জন্য প্রযোজ্য। টিকাটি দুই ডোজের। প্রথম ডোজ নেওয়ার তিন থেকে চার সপ্তাহ পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে। মাইনাস ৯০ থেকে মাইনাস ৬০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হয় এটি।