অর্থমন্ত্রী বলেন, টিকা কেনার জন্য বিশ্বব্যাংকের ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং লজিস্টিক সহায়তার জন্য ১৪ দশমিক ৮৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যবহার করা হচ্ছে। টিকা কিনতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক থেকে ৯৪০ মিলিয়ন ডলার পাওয়ার জন্য ঋণচুক্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। ‘এ ছাড়া ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক এবং এশীয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংক থেকে টিকা কেনার সহায়তা পাওয়া যেতে পারে। উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে টিকার ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা বাংলাদেশ পেতে যাচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, চলতি অর্থবছর থেকে আগামী অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বেড়েছে প্রায় ১২ শতাংশ। আগামী অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে সরকার বরাদ্দ রেখেছে ৩২ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা। যা চলতি অর্থবছরে ছিল ২৯ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের মতো আগামী অর্থবছরেও করোনা মোকাবিলায় জরুরি প্রয়োজন মেটাতে এবারও ১০ হাজার কোটি টাকা থোক বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।