লোহাগড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হরিদাস ওসি রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গ্রেপ্তাররা হলেন- শালনগর ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামের অন্তর শেখ (২১) ও রঘুনাথপুর গ্রামের তুষার শেখ (২০) এবং নোয়াগ্রাম ইউনিয়নের মাধবহাটি গ্রামের লিকু ফকির (২৪)। মামলার অন্য আসামিরা হল- লাহুড়িয়া ইউনিয়নের কামারগ্রামের জামিরুল শেখ (১৯) এবং সরুশুনা গ্রামের মিশাম শেখ ও আশরাফুল শেখ।
পুলিশ জানায়, অন্তর শেখের সঙ্গে ওই ছাত্রীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গত ৫ জুন রাত আটটার দিকে অন্তর শেখ মেয়েটিকে ফোন করে ডেকে নেয়। তারা তুষারের ইজিবাইকে করে ভদ্রডাঙ্গাবাতাসি গ্রামের জোড়াব্রিজের পাশে যান। সেখানে রাস্তার পাশে একটি পাটক্ষেতে নিয়ে অন্তর, লিকু ও জামিরুল পালাক্রমে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে। পরে তারা রাত সাড়ে ১টার দিকে সরুশুনা গ্রামে অন্তরের এক আত্মীয়র বাড়িতে মেয়েটিকে রেখে আসে।
লোহাগড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হরিদাস ওসি রায় বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া আসামিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।