টিভি ব্রেকিংঃ
ঝিনুক টিভির পক্ষথেকে সকল দর্শকদের জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা। ঝিনুক টিভি আসছে নতুন নতুন সব আয়োজন নিয়ে। পাশেই থাকুন
নাগরপুরে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজের নিচ থেকে মাটি উত্তোলন, জনমনে আতংক

নাগরপুরে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজের নিচ থেকে মাটি উত্তোলন, জনমনে আতংক

টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার দপ্তিয়র ইউনিয়নের খাষ ভূগোলহাট বাজার সংলগ্ন ২৫ মিটার ব্রীজটির নিচ হতে মাটি উওোলন করেছেন  স্থানীয় কাজী মাও. মো. খলিলুল রহমান। যার ফলে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে ব্রীজটি, ভেঙ্গে যেতে পারে এবারের বন্যায়।
২০০১ সালে ১৪ লক্ষ ৪৯ হাজার ৮ শত ৩৮ টাকা ব্যয়ে ব্রীজটি নিমার্ণ করা হয়।  ওই ব্রীজের নিচ থেকে মাটি উত্তোলন করে নিজের বসত বাড়ী ভরাট করেন কাজী মাও. মো. খলিলুল রহমান। মাটি উত্তোলনের ফলে এবারের বন্যায় ব্রীজটি ভেঙ্গে যেতে পাড়ে এমন আশংকা করছেন এলাকাবাসী ।
 সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ইতি মধ্যে ব্রীজের দক্ষিন পাশের মাটি ধসে পড়ে চলাচলের অন-উপযোগী হয়ে যায়। স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে বস্তা ফেলে চলাচলের ব্যবস্থা করেন। ওই ব্রীজ দিয়ে প্রতিদিন শত শত গাড়ি ও দপ্তিয়র ইউনিয়ন সহ কয়েক গ্রামের  মানুষ যাতায়েত করেন।  ব্রীজের মাঝে পিলারে নিচের অংশের মাটি সরে গিয়েছে। বড় কোন গাড়ি পার হইতে গেলে ব্রীজটি কেঁপে উঠে। বাড়ি সংলগ্ন ব্রীজ হওয়ায় দপ্তিয়র ইউনিয়নের কাজী মো. খলিলুল রহমান প্রভাব খাটিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজের নিচ থেকে মাটি উত্তোলন করেন।
স্থানীয় জনগণ জানান, ব্রীজটি এমনিতেই খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। তার মধ্যে খলিল কাজী ব্রীজের নীচ থেকে মাটি উত্তোলন করায় এবারের বন্যায় ব্রীজটি ভেঙ্গে পড়ার আশংকা রয়েছে। এটি আমাদের একমাত্র চলাচলের মাধ্যম।
কাজী খলিলুর রহমান বলেন, বৃষ্টিতে আমার বাড়ীর মাটি ধসে যায় আমি সেই মাটি পূর্ণরায় উত্তোলন করি।
নাগরপুর উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মাইনুল হক বলেন, উপজেলা প্রকৌশলী  অফিসার ও সহকারী অফিসার সহ ব্রীজটি পরিদর্শন করি এবং  ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজ হিসেবে সদর দফতরে একটি প্রতিবেদন পাঠাই। সেই সাথে স্থানীয় ঐ কাজী কে ব্রীজের নীচ থেকে মাটি না কাটার জন্য নিষেধ করি।

শেয়ার করুনঃ

Comments are closed.

© All rights reserved © 2020 | jhenuktv.com
Developed BY POS Digital