ফেরি পার হতে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, গরু ও পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে ব্যক্তিগত যানবাহন পারাপারের সংখ্যা বেশি দেখা গেছে। কঠোর বিধিনিষেধ থাকা সত্ত্বেও এ সময় সবচেয়ে বেশি পারাপার হয়েছে প্রইভেটকার ও মাইক্রোবাস। ফেরি পারাপারে কারো মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মানতে দেখা যায়নি।
কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে প্রতিদিনই ব্যক্তিগত যানবাহন ও যাত্রী পারাপার থাকলেও আজ এর সংখ্যা ছিল সবচেয়ে বেশি। কোনো বিধিনিষেধ না মেনে যাত্রী ও ব্যক্তিগত যানবাহন পারাপার হতে দেখা যায় ফেরিগুলোতে।
দিনে ফেরি কম চলাচল করলেও বিকেল থেকে গরুবাহী ট্রাক ও পণ্যবাহী ট্রাকের সংখ্যা বেশি থাকে। এ সময় ফেরির সংখ্যা বাড়িয়ে যানবাহন পারাপার করা হয়। গণপরিবহন ও লঞ্চ বন্ধ থাকায় যাত্রীরা ছোট ছোট যানবাহনে কয়েকগুণ ভাড়ায় যানবাহন বদল করে করে বাড়ি ফিরছেন। লঞ্চ বন্ধের কারণে ফেরিতে যাত্রীর চাপ বেশি হচ্ছে।
দৌলতদিয়া বিআইডব্লিউটিসি’র সহকারী ব্যবস্থাপক খোরশেদ আলম জানান, আর কয়েকদিন বাকি ঈদের। এ কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌ-রুটে যানবাহন ও যাত্রীদের ভিড় বেশি দেখা যাচ্ছে। বর্তমানে পণ্যবাহী ট্রাকের চাইতে গরুবাহী ট্রাক ও ব্যক্তিগত যানবাহন পারাপার হচ্ছে বেশি। সেইসঙ্গে যাত্রী পারাপারও বেশি হচ্ছে। আজ বুধবার এ নৌ-রুটে ১৪টি ছোট বড় ফেরি চলাচল করছে।