শনিবার এই ভারোত্তলক ৯৬ কেজি ওজন শ্রেণিতে দাপট দেখিয়ে এই ইতিহাস গড়েন। এলবাখ স্ন্যাকে ১৭৭ কেজি এবং ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ২২৫ কেজিসহ মোট ৪০২ কেজি উত্তোলন করেন। তারপর চেষ্টা করেছিলেন ক্লিন অ্যান্ড জার্কের বিশ্বরেকর্ড ২৩২ কেজি তুলতে, তবে কোমড় উচ্চতার বেশি উঠাতে পারেননি।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে ১৮ বছর বয়সেই রিও ডি জেনিরো অলিম্পিকে এলবাখ সপ্তম হয়েছিলেন। ৫ বছর পর অনেকটাই পরিণত হয়ে এসে সোনার দেখা পেলেন কাতারের এই ভারোত্তলক।