বুধবার (২ ডিসেম্বর) সকালের দিকে টেকনাফের নাফ নদীর কাটাবুনিয়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কোস্টগার্ড স্টেশনের ইনচার্জ লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আমিরুল।
তিনি বলেন, ‘কোস্টগার্ড নিয়মিত টহলকালে কাটাবুনিয়া এলাকায় নাইট ভিশন যন্ত্রের মাধ্যমে একটি ট্রলার দেখতে পায়। তখন সন্দেহ হলে কোস্টগার্ডের টহল দলটি সামনে এগিয়ে ট্রলারটি থামাতে বলে। কিন্তু ট্রলারটি না থামিয়ে কোস্টগার্ডের টহল দলের ওপর গুলতি নিক্ষেপ করতে থাকে।’
‘পরে কোস্টগার্ড গতিপথ পরিবর্তন করে ট্রলারটি ধরতে সক্ষম হয়। এরপর ট্রলারটি তল্লাশি করে দুইটি জেরিক্যান পায়। জেরিক্যান দুটি কেটে মোট ২৮ প্যাকেট পাওয়া যায়। যার মধ্যে ২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা লুকানো ছিল।’
‘তারা নিয়মিত মিয়ানমার থেকে ইয়াবা এনে বাংলাদেশে পাচার করতো বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটকরা স্বীকার করেছে’ বলে জানান লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আমিরুল।
তিনি আরো বলেন, ‘ইয়াবা পাচার কাজে ব্যবহৃত ট্রলারটি জব্দ করা হয়েছে। আটক মিয়ানমারের ৭ জন নাগরিককে আরো অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের পর সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা করে টেকনাফ থানায় সোপর্দ করা হবে