ক্যাশিয়ার জামাল হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, স্থানীয় সন্ত্রাসী রুকুর নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন যুবক সন্ধ্যার পরে তার কক্ষে প্রবেশ করে। কোন কিছু না বলেই মারধর শুরু করে। বিষয়টি টের পেয়ে অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীরা এসে জামালকে রুকু বাহিনীর হাত থেকে উদ্ধার করে।
জামালের অভিযোগ, রুকু একজন বখাটে এবং সন্ত্রাসী কর্মে লিপ্ত থাকে। বেশীরা ভাগ সময় তাকে অফিস চত্ত্বরে দলবল নিয়ে আড্ডা দিতে দেখা যায়। বেশ কিছু দিন আগে থেকে রুকু ঠিকাদারী কাজ পাইয়ে দিতে চাপ প্রয়োগ করতে শুরু করে। কিন্তু তার কোনো লাইসেন্স নেই। তাই তাকে কাজ দেওয়া সম্ভব না এবং কাজ দেয়ার ক্ষমতা তার নেই বলে জানিয়ে দেন। সে কারণেই রুকু ওপর ক্ষিপ্ত হয়।
আমানতগঞ্জ অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফারুক হোসেন বরিশালটাইমসকে বলেন, ভুক্তভোগীর কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পেলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’