বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।তাকে উদ্ধার করে স্বজনরা প্রথমে স্থানীয় মুগদা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেয়া হলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কিশোরীর চাচা আরিফুল ইসলাম জানান, মেয়েটি কোচিং শেষে বাসায় ফিরে রুমের দরজা বন্ধ করে দেয়। তখন বাসায় কেউ ছিল না। স্বজনরা বাসায় ফিরে দরজা বন্ধ দেখে ডাকাডাকি করেন। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ পরেও দরজা না খোলায় ভেঙে ভেতরে গিয়ে তাকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, কী কারণে সে ফাঁসি নিয়েছে এ বিষয়ে আমরা কিছু বলতে পারব না।
স্বজনদের বরাত দিয়ে মুগদা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আকরামুল ইসলাম জানান, ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস নিয়েছে মেয়েটি। পরে স্বজনরা দরজা ভেঙ্গে তাকে উদ্ধার করে মেডিকেলে নিয়ে যান। মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে।
ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে জানান তিনি।